কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো গত সোমবার (৬ জানুয়ারি) পদত্যাগ করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। দেশটির রাজধানী অটোয়ায় নিজ বাসভবনের বাইরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন। তিনি জানান, তাঁর দল লিবারেল পার্টি একজন উত্তরসূরি বেছে নেওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের দায়িত্বে থাকবেন
বহু বছর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় কারিনা স্মিথের নজর পড়েছিল এক সহপাঠীর ওপর। শান্ত স্বভাবের কিন্তু অত্যন্ত সুদর্শন সেই তরুণের নাম জাস্টিন ট্রুডো। কারিনা সাহস করে তাঁকে প্রেমের প্রস্তাবও দিয়েছিলেন!
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবার কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হিসেবে দেখিয়ে দুটি মানচিত্র প্রকাশ করেছেন। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে এই মানচিত্র দুটি শেয়ার করেছেন তিনি। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার রাতে ট্রাম্প এই দুটি মানচিত্র
প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে জাস্টিন ট্রুডোর সরে দাঁড়ানো কানাডার রাজনীতিতে এক নতুন মোড় এনে দিয়েছে। প্রায় এক দশকের শাসনামলে উচ্চাভিলাষী অভিবাসন নীতি ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের সমালোচনায় বরাবরই আলোচনায় ছিলেন ট্রুডো।
এই তালিকায় আছেন—বর্তমান অর্থমন্ত্রী ডমিনিক লেব্ল্যাং, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানি জলি, উদ্ভাবন মন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া-ফিলিপ শ্যাম্পেন এবং সাবেক অর্থমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড। এ ছাড়াও, এই তালিকায় আরও বেশ কয়েকজন থাকতে পারেন, যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা ভাবছেন। তাদের মধ্যে কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ার অঙ্গ
ট্রাম্প তাঁর নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেন, ‘অনেক কানাডীয় (যুক্তরাষ্ট্রের) ৫১ তম রাজ্য হওয়ার বিষয়টি পছন্দ করে। যুক্তরাষ্ট্র আর কানাডার বিপুল বাণিজ্য ঘাটতি এবং ভর্তুকি সহ্য করতে পারছে না—কিন্তু এগুলো আবার কানাডার টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। কয়েক মাস ধরে যেভাবে ঘনিষ্ঠ মন্ত্রীরা পাশ থেকে সরে যাচ্ছিলেন, তাতে ট্রুডোর পদত্যাগ প্রত্যাশিতই ছিল। কানাডায় টানা প্রায় ১০ বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা ট্রুডোর এই পরিণতির পেছনে মূল ভূমিকা রেখেছে ভঙ্গুর অর্থনীতি।
দীর্ঘদিন ধরে দেশের রাজনীতিতে কোণঠাসা হয়ে পড়া কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো অবশেষে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। আজ সোমবার দেশটির রাজধানী অটোয়ায় নিজ বাসভবনের বাইরে এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
এনডিটিভির এক নিবন্ধে বলা হয়েছে, নিজের লিবারেল পার্টির অভ্যন্তরেই ক্রমবর্ধমান অসন্তোষ এবং বিরোধিতার মধ্যে সম্প্রতি ভারতের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ তুলে ধরেছিলেন ট্রুডো। সমালোচকেরা বলছেন...
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো পদত্যাগ করতে পারেন শিগগির। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ কথা জানিয়েছে। তবে ট্রুডো এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেননি। সূত্র জানিয়েছে, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না নিলেও ট্রুডো একাধিকার পদত্যাগের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন
গতকাল মঙ্গলবার ট্রুডোর চারজন মন্ত্রী এ পরিকল্পনা প্রকাশ করেন। তাঁরা ব্যক্তিগতভাবে ট্রাম্পের আসন্ন প্রশাসনের সঙ্গে এ পরিকল্পনা নিয়ে বৈঠক করেছিলেন। এই পরিকল্পনায় নজরদারি, গোয়েন্দা তথ্য এবং প্রযুক্তির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
ক্রিস্টিয়ার পদত্যাগ ট্রুডোর জন্য বিপর্যয় হিসেবে অভিহিত করেছেন ডালহৌসি ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক লরি টার্নবুল। তিনি বলেন, ট্রুডোর প্রতি আস্থা সংকট তুলে ধরছে এই পদত্যাগ। এই ঘটনা ট্রুডোর প্রধানমন্ত্রিত্ব হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে বলা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে বিদ্রূপ করে ‘কানাডা প্রদেশের গভর্নর’ বলে উল্লেখ করেছেন। নিজের মালিকানাধীন ‘ট্রুথ’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে ট্রাম্প এমন মন্তব্য করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেখা পেতে পূর্বঘোষণা ছাড়া হঠাৎই ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোতে হাজির হয়েছিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। এটি রাষ্ট্রীয় সফর ছিল না, ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের হুমকি ও সীমান্ত সংক্রান্ত উদ্বেগ থেকেই এই আকস্মিক সফর বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অভিবাসী গ্রহণ আরও কমিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কানাডার সরকার। দেশটির জনগণের দাবির প্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। এই সিদ্ধান্তের ফলে, দীর্ঘদিন ধরে কানাডায় অভিবাসী হওয়ার যে স্রোত ছিল তা অনেকটাই কমিয়ে ফেলা হবে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য
কানাডার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আর জাস্টিন ট্রুডোকে দেখতে চান না তাঁরই দলের এমপিরা। সম্প্রতি ট্রুডোর লিবারেল পার্টির বেশ কিছু এমপি ট্রুডোকে আল্টিমেটাম দিয়ে বলেছেন, আগামী সপ্তাহের মধ্যে তাঁকে পদত্যাগ করতে হবে, নইলে পার্লামেন্টে বিদ্রোহের মুখোমুখি হতে হবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের
সাধারণত কোনো দেশ নিজেদের মাটিতে অন্য দেশের গোয়েন্দা সংস্থার বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি বা গুপ্তহত্যার মতো অভিযোগ তোলে না। যেমন—ভারতের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান নয়াদিল্লির এমন অভিযানের সঙ্গে বহুল পরিচিত। দুই দেশ একাধিকবার নিজেদের মধ্যে যুদ্ধে জড়িয়েছে। এমনকি বিমান হামলাসহ একাধিক গোপন অভিযান চালিয়েছে দেশ