আগামী ২৮ এপ্রিল আগাম নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে কানাডা। সংক্ষিপ্ত এই সময়ের মধ্যেই দেশটিতে শুরু হয়ে গেছে নির্বাচনী প্রচারণা। এবারের নির্বাচন এমন এক সময়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যখন দেশটির সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু করেছে তার বৃহত্তম অর্থনৈতিক অংশীদার ও প্রতিবেশী যুক্তরাষ্ট্র।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী ও লিবারেল পার্টির নেতা মার্ক কার্নি আগামী ২৮ এপ্রিল ফেডারেল নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন। এই নির্বাচনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর অনুপস্থিতিতে কানাডার দুটি প্রধান দল কনজারভেটিভ ও লিবারেল পার্টি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছে। কানাডীয়রা সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করেন না,
কয়েক মাস ধরে নয়াদিল্লি ও অটোয়ার মধ্যে সম্পর্কে টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে। মূলত খালিস্তানিদের উপস্থিতির কারণেই এই টানাপোড়েন। দিল্লির অভিযোগ এই খালিস্তানিরা কানাডায় বসে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তার বিরুদ্ধে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। এই খালিস্তানিদের ঠেকাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতেও দেখা গেছে ভারতকে।
কানাডার পরবর্তী নেতা হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মার্ক কার্নি। এর আগে তিনি দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক খাতে কাজ করে বিভিন্ন বৈশ্বিক সংকট ও পরিবর্তনের সময়ে দেশটির সরকারকে সহায়তা করেছেন। এবার তিনি প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর উত্তরসূরি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
কানাডায় দীর্ঘ এক দশক পর শেষ হতে যাচ্ছে দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো যুগের। তাঁর দল ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির দলের নতুন নেতা নির্বাচিত করেছে। নতুন নেতা মার্ক কার্নি শিগগির ট্রুডোর স্থলাভিষিক্ত হবেন। এর আগে, ট্রুডো গত জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়ার ঘোষণা দেন।
মাস কয়েক আগেও, অনেক কানাডীয়র অনুমান ছিল—আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়েই জিতবে। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তনগুলো ইঙ্গিত দেয় যে, বিষয়টি এখন আর অতটা নিশ্চিত নয়। কানাডার প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক বক্তব্য, বিশেষ করে কানাডাকে অঙ্গরাজ
যুক্তরাষ্ট্রে বেশির ভাগ মেক্সিকান ও কানাডীয় পণ্য রপ্তানির ওপর নতুন করে আরোপ করা ২৫ শতাংশ শুল্ক চার সপ্তাহের জন্য পিছিয়ে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে গত বৃহস্পতিবার শেয়ার করা এক পোস্টে এ ঘোষণা দেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্কনীতিকে ‘অযৌক্তিক’ আখ্যা দিয়ে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় (ডব্লিউটিও) আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ জানিয়েছে কানাডা। রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, জেনেভায় ডব্লিউটিওতে নিযুক্ত কানাডার রাষ্ট্রদূত নাদিয়া থিওডোর আজ বুধবার এক বিবৃতিতে এই অভিযোগের বিষয়ে জানান।
যুক্তরাষ্ট্রের নিকটতম প্রতিবেশী কানাডা ও মেক্সিকো তাদের পণ্যের ওপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঐতিহাসিক শুল্ক আরোপের কঠোর সমালোচনা করেছে। ট্রাম্প প্রশাসনের এই ব্যাপক শুল্ক নীতি মঙ্গলবার থেকে কার্যকর হয়েছে। একইসঙ্গে চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপরও শুল্ক বাড়ানো হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে বেইজিং
যুক্তরাষ্ট্রের দুই বৃহৎ প্রতিবেশী কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে আজ মঙ্গলবার। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি আজ মঙ্গলবার থেকে কানাডা ও মেক্সিকো থেকে আমদানি করা সব পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত কার্যকর করবেন এবং শেষ মুহূর্তের আলোচনার কোনো সুযোগ নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একাধিকবার বলেছেন, কানাডার উচিত যুক্তরাষ্ট্রের ৫১ তম অঙ্গরাজ্যে পরিণত হওয়া। ট্রাম্পের এই হুমকির পর ব্রিটিশ ডমিনিয়ন কানাডার প্রধানমন্ত্রী ব্রিটেনে ছুটে গিয়েছেন রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য। উদ্দেশ্য, কানাডার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের সুরক্ষা...
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো গত সোমবার (৬ জানুয়ারি) পদত্যাগ করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। দেশটির রাজধানী অটোয়ায় নিজ বাসভবনের বাইরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন। তিনি জানান, তাঁর দল লিবারেল পার্টি একজন উত্তরসূরি বেছে নেওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের দায়িত্বে থাকবেন
বহু বছর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় কারিনা স্মিথের নজর পড়েছিল এক সহপাঠীর ওপর। শান্ত স্বভাবের কিন্তু অত্যন্ত সুদর্শন সেই তরুণের নাম জাস্টিন ট্রুডো। কারিনা সাহস করে তাঁকে প্রেমের প্রস্তাবও দিয়েছিলেন!
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবার কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হিসেবে দেখিয়ে দুটি মানচিত্র প্রকাশ করেছেন। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে এই মানচিত্র দুটি শেয়ার করেছেন তিনি। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার রাতে ট্রাম্প এই দুটি মানচিত্র
প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে জাস্টিন ট্রুডোর সরে দাঁড়ানো কানাডার রাজনীতিতে এক নতুন মোড় এনে দিয়েছে। প্রায় এক দশকের শাসনামলে উচ্চাভিলাষী অভিবাসন নীতি ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের সমালোচনায় বরাবরই আলোচনায় ছিলেন ট্রুডো।
এই তালিকায় আছেন—বর্তমান অর্থমন্ত্রী ডমিনিক লেব্ল্যাং, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানি জলি, উদ্ভাবন মন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া-ফিলিপ শ্যাম্পেন এবং সাবেক অর্থমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড। এ ছাড়াও, এই তালিকায় আরও বেশ কয়েকজন থাকতে পারেন, যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা ভাবছেন। তাদের মধ্যে কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ার অঙ্গ
ট্রাম্প তাঁর নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেন, ‘অনেক কানাডীয় (যুক্তরাষ্ট্রের) ৫১ তম রাজ্য হওয়ার বিষয়টি পছন্দ করে। যুক্তরাষ্ট্র আর কানাডার বিপুল বাণিজ্য ঘাটতি এবং ভর্তুকি সহ্য করতে পারছে না—কিন্তু এগুলো আবার কানাডার টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন